খালেদা জিয়ার জামিন না হলে আমিও আত্মহত্যা করবো: আপন হিজড়া
কাফনের কাপড় পরে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঘুরতে দেখা যায় তাকে। কথা হলে জানা যায় পরিচয়। জানান, তিনি একজন হিজড়া। নাম জহিরুল ইসলাম। তবে তিনি পরিচিতদের কাছে আপন হিজড়া নামে পরিচিত। এসেছেন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট এলাকা থেকে।
বৃহস্পতিবার ছিল চ্যারিটেবল মামলায় সর্বোচ্চ আদালতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আদেশের শুনানির দিন। এদিন সকাল থেকেই নয়াপল্টনে আপন হিজড়া আলাদাভাবে নজর কাড়েন। তার হাতে ছিল খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি সম্বলিত একটি প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা ছিল- ‘খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’। এছাড়া তার হাতে লেখা ছিল ‘দেশনেত্রীর মুক্তি চাই’।
এছাড়া বিভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বীরের বেশে তারেক রহমানের দেশে ফেরার স্লোগান দিতেও দেখা যায় তাকে।
কথা হলে তিনি ব্রেকিংনিউজকে বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আমি রাজপথে নেমেছি। খালেদা জিয়ার জামিন না হলে আমিও আত্মহত্যা করবো।’
একপর্যায়ে তিনি একা একা বক্তব্য শুরু করেন। বলতে থাকেন, ‘আমি ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলতে পারি, জিয়াউর রহমান আমি তোমায় ভালোবাসি। আমি মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে বলতে পারি আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান আগামী প্রজন্ম তোমার অপেক্ষায় আছে। এখন এই ডিসেম্বর মাসে আমাদের একটাই দাবি- খালেদা জিয়ার মুক্তি।’
এসময় তিনি বর্তমান আওয়ামী সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য দিতে থাকেন।
অপরদিকে আপন হিজড়ার এমন কর্মকাণ্ডে হাসাহাসি করতে দেখা যায় নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থানে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আদেশ পিছিয়ে আগামী ১২ ডিসেম্বর পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ।
বৃহস্পতিবার ছিল চ্যারিটেবল মামলায় সর্বোচ্চ আদালতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আদেশের শুনানির দিন। এদিন সকাল থেকেই নয়াপল্টনে আপন হিজড়া আলাদাভাবে নজর কাড়েন। তার হাতে ছিল খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি সম্বলিত একটি প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা ছিল- ‘খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’। এছাড়া তার হাতে লেখা ছিল ‘দেশনেত্রীর মুক্তি চাই’।
এছাড়া বিভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বীরের বেশে তারেক রহমানের দেশে ফেরার স্লোগান দিতেও দেখা যায় তাকে।
কথা হলে তিনি ব্রেকিংনিউজকে বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আমি রাজপথে নেমেছি। খালেদা জিয়ার জামিন না হলে আমিও আত্মহত্যা করবো।’
একপর্যায়ে তিনি একা একা বক্তব্য শুরু করেন। বলতে থাকেন, ‘আমি ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলতে পারি, জিয়াউর রহমান আমি তোমায় ভালোবাসি। আমি মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে বলতে পারি আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান আগামী প্রজন্ম তোমার অপেক্ষায় আছে। এখন এই ডিসেম্বর মাসে আমাদের একটাই দাবি- খালেদা জিয়ার মুক্তি।’
এসময় তিনি বর্তমান আওয়ামী সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য দিতে থাকেন।
অপরদিকে আপন হিজড়ার এমন কর্মকাণ্ডে হাসাহাসি করতে দেখা যায় নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থানে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আদেশ পিছিয়ে আগামী ১২ ডিসেম্বর পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ।

Comments
Post a Comment
Thank you sir.