চুয়াডাঙ্গায় ভুয়া মেজর আটক
চুয়াডাঙ্গায় সরকারি চাকরি দেয়ার নামে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণার অভিযোগে সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দেয়া এক প্রতারককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে আটক করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় তার কাছে থাকা একটি ব্যাগ থেকে ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। আটক শাহ জামাল মিন্টু (৩৫) পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে।
চাকরি দেয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেয়ার প্রতারণার অভিযোগে সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দেয়া এক প্রতারককে আটক করেছে পুলিশ
ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম জানান, তার দুই ছেলে বাদশা মিয়াকে মৎস্য অধিদপ্তরে এমএলএসএস ও হাকিম আলীকে স্বাস্থ্য বিভাগে কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি দেয়ার নাম করে শাহ জামাল মিন্টু প্রথমে ৭ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়েছে এবং বৃহস্পতিবার ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দর্শনা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই প্রতারককে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
তিনি আরও জানান, মিন্টু বিভিন্ন সময়ে চাকরি দেয়ার নাম করে চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয়ে প্রতারণা করে আসছিল। প্রকৃতপক্ষে তিনি সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত একজন সৈনিক।
এছাড়া দামুড়হুদা উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম ও তার দুই ছেলে বাদশা মিয়া ও হাকিম আলীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে আসা হয়েছে। আটক শাহ জামাল মিন্টুর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি। ইউএনবি।
চাকরি দেয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেয়ার প্রতারণার অভিযোগে সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দেয়া এক প্রতারককে আটক করেছে পুলিশ
ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম জানান, তার দুই ছেলে বাদশা মিয়াকে মৎস্য অধিদপ্তরে এমএলএসএস ও হাকিম আলীকে স্বাস্থ্য বিভাগে কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি দেয়ার নাম করে শাহ জামাল মিন্টু প্রথমে ৭ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়েছে এবং বৃহস্পতিবার ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দর্শনা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই প্রতারককে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
তিনি আরও জানান, মিন্টু বিভিন্ন সময়ে চাকরি দেয়ার নাম করে চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয়ে প্রতারণা করে আসছিল। প্রকৃতপক্ষে তিনি সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত একজন সৈনিক।
এছাড়া দামুড়হুদা উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম ও তার দুই ছেলে বাদশা মিয়া ও হাকিম আলীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে আসা হয়েছে। আটক শাহ জামাল মিন্টুর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি। ইউএনবি।

Comments
Post a Comment
Thank you sir.