মৌসুমীর সঙ্গে প্রেম ছিল সম্রাটের!
রিমান্ডে জিজ্ঞাসবাদে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য দিচ্ছেন মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। রাজনীতি, অপরাধ জগত, জুয়ার নেশা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের প্রেম-পরিণয় নিয়েও মুখ খুলছেন তিনি।
র্যাবের জিজ্ঞসাবাদে সম্রাট জানিয়েছেন, ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের এক নেত্রীর সঙ্গে প্রেম ছিল তার। সেই নেত্রীর নামে ঢাকায় একাধিক দোকানও কিনেছেন তিনি। একটি সূত্র বলছে, সম্রাটের ওই প্রেমিকার নাম মৌসুমী। সম্রাটের সঙ্গে সম্পর্ক গড়েই তিনি ছাত্রলীগের ইডেন কলেজ শাখায় ভালো পোস্ট পেয়েছিলেন। সম্রাট মৌসুমীর নামে রাজধানীর পুলিশ প্লাজায় একাধিক দোকানও কিনেছেন।
সূত্র বলছে, ক্যাসিনো কিং সম্রাটের অর্থ-সম্পদের একটি লম্বা ফিরিস্তি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হাতে এসেছে। সিঙ্গাপুর ছাড়াও দুবাই, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে বিপুল পরিমাণ টাকা জমা রেখেছেন তিনি। এছাড়া ভাই বাদলের নামে রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি প্লট ও ফ্ল্যাটও কিনেছেন সম্রাট।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে সম্রাট জানিয়েছেন, তিনি জুয়া খেলতে যেতেন সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে ক্যাসিনোতে। সঙ্গে নিতেন লাগেজভর্তি ডলার। ভিআইপি লাউঞ্জ দিয়ে বিমানে উঠতেন তিনি। তার লাগেজ চেক করা দূরের কথা কখনই তাকে দেহতল্লাশির মুখোমুখিও হতে হয়নি কখনও। ক্যাসিনোতে তিনি দু’হাতে টাকা উড়াতেন। বিদেশে ক্যাসিনোতে হেরে গেলেও দেশে ক্যাসিনো খেলে তাকে খুব কমই হারতে হয়েছে। কারণ প্রশাসন ও সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের লোক তার সঙ্গে ক্যাসিনোতে এসে ইচ্ছা করেই হেরে যেত। অনেকটা উপহার হিসেবেই টাকাগুলো দেওয়া হত তাকে।
উল্লেখ্য, গত ৬ অক্টোবর ভোরে সম্রাট ও তার সহযোগী আরমানকে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা র্যাব।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
র্যাবের জিজ্ঞসাবাদে সম্রাট জানিয়েছেন, ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের এক নেত্রীর সঙ্গে প্রেম ছিল তার। সেই নেত্রীর নামে ঢাকায় একাধিক দোকানও কিনেছেন তিনি। একটি সূত্র বলছে, সম্রাটের ওই প্রেমিকার নাম মৌসুমী। সম্রাটের সঙ্গে সম্পর্ক গড়েই তিনি ছাত্রলীগের ইডেন কলেজ শাখায় ভালো পোস্ট পেয়েছিলেন। সম্রাট মৌসুমীর নামে রাজধানীর পুলিশ প্লাজায় একাধিক দোকানও কিনেছেন।
সূত্র বলছে, ক্যাসিনো কিং সম্রাটের অর্থ-সম্পদের একটি লম্বা ফিরিস্তি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হাতে এসেছে। সিঙ্গাপুর ছাড়াও দুবাই, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে বিপুল পরিমাণ টাকা জমা রেখেছেন তিনি। এছাড়া ভাই বাদলের নামে রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি প্লট ও ফ্ল্যাটও কিনেছেন সম্রাট।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে সম্রাট জানিয়েছেন, তিনি জুয়া খেলতে যেতেন সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে ক্যাসিনোতে। সঙ্গে নিতেন লাগেজভর্তি ডলার। ভিআইপি লাউঞ্জ দিয়ে বিমানে উঠতেন তিনি। তার লাগেজ চেক করা দূরের কথা কখনই তাকে দেহতল্লাশির মুখোমুখিও হতে হয়নি কখনও। ক্যাসিনোতে তিনি দু’হাতে টাকা উড়াতেন। বিদেশে ক্যাসিনোতে হেরে গেলেও দেশে ক্যাসিনো খেলে তাকে খুব কমই হারতে হয়েছে। কারণ প্রশাসন ও সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের লোক তার সঙ্গে ক্যাসিনোতে এসে ইচ্ছা করেই হেরে যেত। অনেকটা উপহার হিসেবেই টাকাগুলো দেওয়া হত তাকে।
উল্লেখ্য, গত ৬ অক্টোবর ভোরে সম্রাট ও তার সহযোগী আরমানকে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা র্যাব।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি

Comments
Post a Comment
Thank you sir.